Do not hesitage to give us a call. We are an expert team and we are happy to talk to you.
+8801308407027 / +8801813087877
info@sinbadbd.com/ashraful2649@gmail.com
টিম সিনবাদের রেগুলার ট্যুরে প্রতি ট্যুরগ্রুপে সদস্য সংখ্যা হয়ে থাকে ২০জন থেকে ৩০ জন। গ্রুপে গ্রুপলিডার হিসেবে যিনি থাকবেন তিনি গ্রুপকে পরিচালনা করবেন। আমাদের সকল গ্রাহকদের চাহিদা আগে জেনে নেয়া হয়। এবং সেই চাহিদা অনুযায়ী সেবা দেয়া হয়ে থাকে। ট্যুরের আগে ট্যুরের বিস্তারিত বর্ননা এবং গ্রাহকের চাহিদার বিবরণের একটি লিখিত কপি গ্রাহকের হাতে দেয়া হয়। আরেকটি কপি আমাদের কাছে থাকবে।
ঢাকা আরামবাগ/ফকিরাপুল।
সন্ধ্যা ৬ঃ০০টা/ সন্ধ্যা ৭ঃ০০ টা। (ট্যুরের একদিন আগে মোবাইলে কল করে জানানো হবে)
সবাইকে ট্যুরের আগের দিন মোবাইলে কল করে পিক আপ পয়েন্ট বলে দেয়া হবে। পিক আপ পয়েন্টে নির্ধারিত সময় সবাই একত্রিত হয়ে পরিচিত হয়ে নিবো। এরপর সবাই মিলে গ্রুপ ফটোসেশান (যাদের আপত্তি থাকবে তারা অংশ নাও নিতে পারেন)। বাসে নিজের নির্ধারিত আসন বুঝে নিয়ে যাত্রা আরম্ভ হবে। সেন্টমার্টিন ট্যুরের বাস ছাড়ার টাইম সন্ধ্যা ৬ঃ৩০ কিংবা সন্ধ্যা ৭ঃ৩০ কিংবা সন্ধ্যা ৮ঃ০০ টা।
আনুমানিক ভোর ৮:০০ টার মধ্যে টেকনাফ পৌছে যাবো। সকালের নাস্তা সেরে ৯:০০ টার মধ্যে জাহাজে উঠে পরবো। জাহাজে বসে শুভ্রসাদা অতিথি পাখিদের খেলা দেখে রাতের বাস জার্নির ক্লান্তি ভুলে যাবেন। পাখিগুলোর ক্যাচ ধরে চিপস আর বিস্কিট খাওয়া অপার মুগ্ধতা নিয়ে দেখতে থাকবেন। সেই সাথে সাগড় ঘেষে দাঁড়িয়ে থাকা পাহাড়ের সৌন্দর্য আপনাকে মোহিত করবেই। আনুমানিক ১২:০০টা থেকে ১২:৩০ এর মধ্যে পৌছে যাবো আকাঙ্ক্ষিত নীল জলরাশির সেন্টমার্টিনের জেটিঘাটে। জেটিঘাট থেকে নেমে চলে যাবো আমাদের কটেজে। কটেজে পৌছে গোসল করে কিছুক্ষণ রেস্ট নিয়ে দুপুরের খাবার খেতে বের হবো। দুপুরের খাবার শেষে বীচে ঘুরাঘুরি, নীল পানিতে সবাই মিলে ঝাপাঝাপি এবং কিছু বীচ গেম(ফুটবল, দড়িটানা ইত্যাদি)। সাইকেলে চড়ে কিংবা পায়ে চেটে চষে বেড়াবো সেন্টমার্টিনের বীচগুলো। কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের বাড়িসহ সেন্টমার্টিনের বীচগুলো ঘুরবো। বিকালে কটেজে ফিরে ফ্রেশ হয়ে বারবিকিউ পার্টির জন্য রেডি হয়ে নিবো। বারবিকিউ পার্টি সাথে খোলা গলায় গানে-আড্ডায় সময় কাটিয়ে ঘুমের প্রস্তুতি। ছেড়াদ্বীপ যাওয়ার ইচ্ছা থাকলে ভোরের ঘুমের মায়া ত্যাগ করতে হবে।
ভোর ৬:০০ টায় ঘুম থেকে জেগে নাস্তা সেরে জেটিঘাট থেকে রঙবেরঙের লাইফ বোটে চড়ে ছেড়াদ্বীপের উদ্দ্যেশ্যে যাত্রা। নীল পানিতে ভেসে ভেসে চলে যাবো ছেড়াদ্বীপ। ছেড়াদ্বীপের বৈশিষ্ট হলো জোয়ারে এ দ্বীপটি ডুবে যায় আবার ভাটায় জেগে ওঠে। হরেক সাইজের প্রবাল পাথর আর তলদেশ দেখা যাওয়ার মতো স্বচ্ছ পানি আপনার মাঝে সৌন্দর্যের এক ঘোর সৃষ্টি করবে। ইচ্ছে হবে থেকে যাই অপার সৌন্দর্যের এই দ্বীপটিতে। কিন্ত আমরা যে নিরুপায়। জোয়ার আসার আগেই দ্বীপটি দু চোখ ভরে দেখে ফিরে আসতে হবে। ছেড়াদ্বীপ থেকে ফিরে দুপুরের খাবার খেয়ে জাহাজে উঠে পরবো। আবারও অতিথি পাখিদের খেলা আর পাহাড় সাগরের মুগ্ধ করা দৃশ্য দেখতে দেখতে চলে আসবো টেকনাফে। টেকনাফে আমাদের বাস দাঁড়িয়ে থাকবে।
নিজেদের মধ্যে ট্যুরের স্মৃতি বিনিময় করতে করতে ঢাকার পথে বাসযাত্রা। পতিমধ্যে কুমিল্লায় হাইওয়ে রেস্টুরেন্টে যাত্রাবিরতি হবে। ইনশাআল্লাহ ভোর ৬ঃ০০টা থেকে ৭ঃ০০টার মধ্যে ঢাকায় পৌছে যাবো।
Pure beauty……… Must go place…
Pure beauty……… Must go place…